মোহতারেমা, ম্যাংগো পিপলদের হয় আপনাকে বিনীত একটা অনুরোধ করছি, ছেড়ে দিন মইনুল হোসেন রোডের বাড়িটা। যে অনিশ্চয়তার প্রেক্ষাপটে ঐ সম্পত্তি আপনাকে বর্গা দেয়া হয়েছিল তা কেটে গেছে অনেক আগে। শোকর করুন। দু রাকাত নামাজ পরে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন সৃষ্টিকর্তার প্রতি।
লেখাটা যখন লিখছি পৃথিবীর এক প্রান্তে ইতিহাস রচিত হচ্ছে। সভ্যতার ইতিহাসে এমন ঘটনা আগে কখনো ঘটেনি। সামনে ঘটবে কিনা সন্দেহ করছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশ্ব মিডিয়ার ফোকাস এখন দক্ষিন আমেরিকার দেশ চিলিতে। রাজধানী সান্টিয়াগো হতে দুরের এক মরু পল্লীতে জমায়েত হয়েছে বিশ্ব মিডিয়ার...
উপরি আয় রোজগারে এ কৌশলটা খুবই কার্যকরী, বিশেষ করে পুলিশদের জন্যে। ফাঁদে ফেলে কারও পকেট খসাতে এর কোন বিকল্প আবিস্কৃত হয়েছে বলে শুনিনি। বাংলাদেশের প্রতিটি থানায় এর যথাযত ব্যবহার পুলিশ ভাইদের জন্যে বয়ে আনছে কাংখিত ফসল, অর্থ। কদিন আগের এক খবরে দেখলাম জনৈক দিনমজুরকে...
খবরটা পড়ে আনন্দিত হব না কস্ট পাব ঠাউর করতে একটু সময় লেগে গেল। হাজার হলেও স্বদেশি। কিন্তু কথায় বলে কয়লা ধুলেও ময়লা যায়না। ভাগ্যের সন্ধানে ওরা পাড়ি জমিয়েছিল সুদূর মার্কিন মুলুকে। দেশটার যাবতীয় সুবিধা ভোগ করে গড়ে নিয়েছিল নিজেদের ভাগ্য। আর এখানেই শুরু বিপত্তির।
প্রকৃতিতে এখন বিদায় লগ্ন। অলিন্দ হইতে বসন্ত আর গ্রীষ্মের শেষ চিহ্ন টুকু মুছিয়া যাইতেছে। রৌদ্রের প্রখর উজানে লাগিয়াছে ভাটির ছাপ। অন্তরে এখন বিষণ্নতার নবম সিম্ফোনী বাজিবার কথা। অথচ কি আশ্চর্য, কিছুই হইতেছে না। বরং উপভোগ করিতেছি বিদায় নামের এই ভাংগা...
একই দৃশ্য সবার চোখে এক রকম লাগবে এমনটা আশা করা নিশ্চয় অন্যায়। যেমন ধরুন ঢাকা এয়ারপোর্টের কথা। ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্য হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করা মাত্র যে বাস্তবতাটা প্রথম ধাক্কা দেয় তা হল আমাদের শ্রীহীন শূন্য এয়ারপোর্ট। অন্তত আমার কাছে তাই মনে হয়।
নবীন ও তরুণ এমপিদের নিয়ে বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছে সরকার। এসব নেতা নিয়ে বিপাকে শাসক দল আওয়ামী লীগও। দলের শীর্ষ নেতাদের বারবার হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও তারা বিভিন্ন অপকর্মে জড়িয়ে পড়ছেন। বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা এমপিদের মধ্যে রয়েছেন নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন, গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স...
আজ বিশ্ব প্রবীন দিবস। এমন একটা দিবস ঘটা করে কোথাও পালন হয় কিনা জানা নেই। বাংলাদেশে তো প্রশ্নই আসে না। কাগজে কলমে এমন একটা দিবস সত্যি সত্যি আছে এবং তা নীরবে এসে নীরবেই ঠাঁই নেয় পরিত্যাক্তের তালিকায়। এ নিয়ে কোথাও কোন সভা-সমিতি হয়েছে বলে শোনা যায়না।
হতে পারে প্রধানমন্ত্রীর নিউ ইয়র্ক সফর আলোকিত করেছে বাংলাদেশের নাম, অথবা বিক্রি করেছে কর্পোরেট দুনিয়ার কাছে (এমনটাই দাবি করবে বিরোধী দল)। আন্দালনের মাধ্যমে খালেদা জিয়া হয়ত পুনঃ ক্রয় করে নেবেন বিক্রীত দেশ। ক্রয় বিক্রয়ের গ্যাঁড়াকলে বাংলাদেশ নামের একটা দেশ কতবার হাতবদল হয়ছে তার হিসাব স্বয়ং সৃষ্টিকর্তাও রাখেন কিনা সন্দেহ আছে।
ইদানিং উপভোগ করার চেষ্টা করছি দেশের রাজনৈতিক বাস্তবতা। দেশের আইন শৃংখলা পরিস্থিতি নাকি ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। নিউ ইয়র্কে নিজ দলের মুরীদদের সামনে এমনটাই ঘোসনা দিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মুহূর্তের জন্যে হলেও কথাটা বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করছিলো। অতীত অভিজ্ঞতার কারণে রাজনীতিবদদের মুখের কথা অনেক সময় গরু ছাগলের হাম্বা শব্দের সাথে গুলিয়ে ফেলি।
